যমুনা নদীর ওপর দুটি রেলসেতু নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়ক সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বঙ্গবন্ধু যমুনা রেল সেতু প্রকল্প . উদ্ধারকারী জাহাজের ধাক্কায় বুড়িগঙ্গা সেতুতে ফাটল, যান চলাচল বন্ধ Reporter Name সৃজনের পথে উন্নত স্বদেশ. June 30, 2020 জাতীয় যমুনা টাঙ্গাইল, Tangail. ঢাকার ডাক ডেস্ক : যমুনা নদীর ওপর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নির্মাণ শুরু … নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, জাপান ও বাংলাদেশ সরকারে যৌথ অর্থায়নে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই রেল সেতুটি নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে জাইকা। ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের মধ্যে কাজ সমাপ্ত হবে। এই সেতু দিয়ে ১০০ কিলোমিটার বেগে একই সঙ্গে দুটি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। পাশাপাশি সব ধরনের মালবাহী ট্রেন চলাচল করতে পারবে।, সম্পাদক : ইমদাদুল হক মিলন, ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের পক্ষে ময়নাল হোসেন চৌধুরী কর্তৃক প্রধান কার্যালয় : প্লট-৩৭১/এ, ব্লক-ডি, বসুন্ধরা, বারিধারা থেকে প্রকাশিত এবং প্লট-সি/৫২, ব্লক-কে, বসুন্ধরা, খিলক্ষেত, বাড্ডা, ঢাকা-১২২৯ ও সুপ্রভাত মিডিয়া লিমিটেড ৪ সিডিএ বাণিজ্যিক এলাকা, মোমিন রোড, চট্টগ্রাম-৪০০০ ও কালিবালা দ্বিতীয় বাইপাস রোড, বগুড়া থেকে মুদ্রিত। পিএবিএক্স : ০৯৬১২১২০০০০, ৮৪৩২৩৭২-৭৫, বার্তা বিভাগ ফ্যাক্স : ৮৪৩২৩৬৮-৬৯, বিজ্ঞাপন ফোন : ৮৪৩২০৪৮, বিজ্ঞাপন ফ্যাক্স : ৮৪৩২০৪৭, সার্কুলেশন : ৮৪৩২৩৭৬। E-mail : [email protected]. কি-ওয়ার্ডস বিশ্ব, ভাইরাল ভিডিও, যমুনা সেতু, দক্ষিণ, সেতু আপনার মতামত জানান পাঁচ বছর পর ২০১৫ সালের আগস্টে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সেতুবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে (আইএবিএসই-জেএসসিই জয়েন্ট কনফারেন্স ইন ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং-থ্রি) সেতুটির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে আরেকটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. Joypurhat Helpline has 17,512 members. শুক্রবার । ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৭। ১১ ডিসেম্বর ২০২০। ২৫ রবিউস সানি ১৪৪২, ২৯ নভেম্বর, ২০২০ ০৮:৪৪ | পড়া যাবে ২ মিনিটে, যমুনা নদীর ওপর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নির্মাণ শুরু হচ্ছে আজ রবিবার (২৯ নভেম্বর)।, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই রেল সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর পর থেকে ২২ বছর ধরে সেতু দিয়ে নানা সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে রেল পারাপার হয়ে আসছে। এবার বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মিত হচ্ছে ডাবল লেনের ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রেল সেতু।, ১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ চালু হয়। প্রথমে ব্রডগেজ ও মিটারগেজের চারটি ট্রেন দৈনিক আটবার পারাপারের পরিকল্পনা থাকলেও যাত্রী চাহিদা বাড়তে থাকায় সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলকারী ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হয়। ২০০৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ফাটল দেখা দেওয়ায় কমিয়ে দেওয়া হয় সেতুর ওপরে চলাচলকারী ট্রেনের গতিসীমা।, বর্তমানে ৩৮টি ট্রেন নিয়মিত স্বল্প গতিতে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হলেও সময় অপচয়ের পাশাপাশি ঘটছে শিডিউল বিপর্যয়; বাড়ছে যাত্রী ভোগান্তি। ট্রেন যোগাযোগ ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন করতে বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মাণ করা হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ ডেডিকেডেট রেল সেতু। এই সেতুর ওপর দিয়ে ১০০ কিলোমিটার বেগে দুটি ট্রেন একসঙ্গে চলাচল করতে পারবে। উন্মুক্ত হবে সব ধরনের পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের। ফলে সময় সাশ্রয় হওয়ার পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।, রেলমন্ত্রী মো. অনলাইন ডেস্ক : যমুনা নদীর ওপর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর নির্মাণ শুরু … ইসমাইল আলী: যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু খুলে দেওয়া হয় ১৯৯৮ সালের জুনে, যদিও কয়েক বছরের মাথায় সেতুটিতে ফাটল … সাইফুল আমীন শেয়ার বিজকে বলেন, ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ড হুবহু বাংলাদেশে অনুসরণ করা সম্ভব নয়, কারণ বাতাস, তাপমাত্রা, আর্দ্রতাসহ পরিবেশের অন্যান্য উপাদানের ভিন্নতা রয়েছে এ দেশে। ফলে নকশায় কিছুটা ত্রুটি ছিল। তবে ফাটল মেরামতের সময় এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।, তথ্যমতে, ২০১০ সালের আগস্টে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সেতুবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে (আইএবিএসই-জেএসসিই জয়েন্ট কনফারেন্স ইন ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং-টু) বঙ্গবন্ধু সেতুর ফাটলবিষয়ক একটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। বুয়েটের পাঁচ অধ্যাপক ড. Its only page of your choice, decision and conscious opinion platform. বুড়িগঙ্গা সেতুতে প্রত্যয়ের ধাক্কা; ফাটলের শঙ্কায় যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ. সম্পাদকীয়: [email protected] বাড়িতে আসতে দেরি করায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ বটি দিয়ে কাটলেন স্ত্রী! (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); (প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রয়োজন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে), বিএসইসি ভবন (১০ তলা) ॥ ১০২ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ॥ +৮৮-০২-৫৫০১১৮৪১, বার্তা বিভাগ: [email protected] শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ইং ♢ ৮ কার্তিক ১৪২৭ বঙ্গাব্দ ♢ ৫ই রবিউল-আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী মেয়েটিকে ধুমপান করতে দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ল 'বীর বাঙালি', 'অন্যের ঘরণী হয়েও পরকীয়ার সর্বনাশা ফাঁদে পা দিয়েছি', নতুন বছরে দু'জন প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছি, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান: দুদু, গাড়িচাপায় হত্যাচেষ্টা নুরকে, কৌশলে প্রাণে বেঁচে গিয়ে থানায়, পাকিস্তানকে ক্ষমা করতে পারব না : রাষ্ট্রদূতকে প্রধানমন্ত্রী. পিরামিডের সামনে 'আপত্তিকর' ফটোশুট, মডেল গ্রেপ্তার, দুই পরকীয়া প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে যান রোজিনা, 'আমি পিরামিডের ঐতিহ্য তুলে ধরতে চেয়েছি, অথচ আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো'. তুরস্কের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা করছে ইইউ. সাধারণত ৫০ বা ১০০ বছরের চাহিদার কথা মাথায় রেখে গ্রহণ করা হয় পরিকল্পনা। আর বড় অবকাঠামোগত প্রকল্পের পেছনে থাকে দীর্ঘমেয়াদি সুফল পাওয়ার আশা। তবে বাংলাদেশে এ চিত্র অনেকটাই ভিন্ন। কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষেই ধরা পড়ে ত্রুটি। সেগুলো সংশোধনের জন্য আবার নেওয়া হয় প্রকল্প। এতে অপচয় হয় সম্পদ ও সময়ের। এ ধরনের ত্রুটিপূর্ণ কয়েকটি অবকাঠামো নিয়ে অনুসন্ধান করেছে শেয়ার বিজ। আজ ছাপা হচ্ছে দ্বিতীয় পর্ব, ইসমাইল আলী: যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু খুলে দেওয়া হয় ১৯৯৮ সালের জুনে, যদিও কয়েক বছরের মাথায় সেতুটিতে ফাটল ধরা পড়ে। মিটারগেজের নকশা করা হলেও পরে সেতুটিতে ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ করা হয়। এতে সেতুতে চাপ বাড়ায় কমিয়ে দেওয়া হয় ট্রেনের গতি। এছাড়া ধরা পড়ে সেতুটির ত্রুটিপূর্ণ নকশার বিষয়টি। এতে দুই দশক না পেরুতেই যমুনা নদীর ওপর পৃথক রেল সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে।, তথ্যমতে, বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল তিন হাজার ৭৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। পৃথক রেল সেতু নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১২ হাজার ৯৫০ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু সেতুর প্রায় সাড়ে তিনগুণ ব্যয়ে রেল সেতুটি নির্মাণ করা হচ্ছে।, বঙ্গবন্ধু সেতুতে ফাটলের কারণ অনুসন্ধানে একাধিক গবেষণা করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপকরা। এ বিষয়ে একাধিক জার্নালও প্রকাশ করেছেন বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের গবেষকরা।, গবেষণাগুলোয় দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু সেতুর নকশা প্রণয়নে ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ড (বিএস) ৫৪০০ অনুসরণ করা হয়। সেতু নির্মাণে ১৯৭৮ সালে প্রণীত এ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, বাতাসে তাপমাত্রা ২৪-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলে সেতুর উপরিকাঠামোর (সুপারস্ট্রাকচার) তাপমাত্রা ২৭ থেকে ৩৭ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করবে। এরূপ বিবেচনায় নকশা প্রণয়ন করা হয় বঙ্গবন্ধু সেতুর। যদিও সেতুটির প্রকৃত অবস্থা ভিন্ন।, বুয়েটের গবেষণায় দেখা যায়, গ্রীষ্মকালে সেতুটির সুপারস্ট্রাকচারের তাপমাত্রা ১৯ থেকে ৪৫ ডিগ্রি পর্যন্ত ওঠানামা করে। আর শীতে এ তাপমাত্রা ১৩ থেকে ৩২ ডিগ্রির মধ্যে থাকে। আবার গ্রীষ্মে হঠাৎ শিলাবৃষ্টি হলে ঘণ্টার ব্যবধানেই তাপমাত্রা ১০-১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যায়। তাপমাত্রার এ ধরনের পার্থক্য সেতুটির নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনা করা হয়নি। এতে সেতুটির ডেক সø্যাবে ব্যবহার করা রডের সংকোচন ও প্রসারণ ব্যাহত হয়। ফলে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগে সেতুতে ফাটল দেখা দেয়, পরে যা বড় হয়েছে। এছাড়া অত্যধিক তাপমাত্রার কারণে সেতুটির মেরামত কাজও একাধিকবার ব্যাহত হয়।, জানতে চাইলে গবেষণা দলের অন্যতম সদস্য বুয়েটের অধ্যাপক ড.